Tuesday, July 17, 2012

সিটি কর্পোরেশন


বাংলাদেশের বিভাগীয় ছয়টি শহরেই স্থানীয় প্রশাসন হিসেবে সিটি কর্পোরেশন কাজ করছে৷ এই প্রত্যেকটি সিটি কপোরেশনই এক একটা আইনের অধীনে গঠিত হয়েছে এবং পরিচালিত হচ্ছে৷ আবার এই সিটি কর্পোরেশনগুলোর সাংগঠনিক, প্রশাসনিক ও অন্যান্য কার্যাবলীর পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের জন্যেও অনেকগুলো বিধিমালা৷ তদুপরি মোদ্দা কথা হলো এই যে, এই সবগুলো সিটি কপোরেশনের গঠন প্রকৃতি ও দায়দায়িত্ব প্রায়ই একইরকম৷ সুতরাং এ ব্যাপারে সিটি কর্পোরেশন ভিত্তিক আলাদা আলাদা আলোচনা না করে একটি সাধারণ আলোচনাই সব গুলো সিটি কর্পোরেশনের চেহারা চরিত্র এবং কার্যক্রম বুঝার জন্যে যথেষ্ট হবে বলে আশা করা যায়৷ তারপরেও পাঠকের চাহিদার প্রতি লক্ষ্য রেখে আমরা আলোচনার শেষাংশে সবগুলো সিটি কর্পোরেশন সংক্রান্ত মূল আইন ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য বিধিমালা সংযুক্ত করবো৷
 
 
সিটি কর্পোরেশনের গঠন প্রকৃতি:

স্থাপন ও গঠন 
সিটি কর্পোরেশন একটি একীভূত সংস্থা যার স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি অর্জন করার, অধিকারে রাখার ও হস্তান্তর করার ক্ষমতা রয়েছে এবং যার নামের পক্ষে ও বিপক্ষে মামলা করা যাবে৷ সিটি কর্পোরেশন একজন মেয়র, যতোগুলো ওয়ার্ড ওয়েছে ততো জন সাধারণ আসনের কমিশনার এবং সংরক্ষিত আসনের মহিলা কমিশনার নিয়ে গঠিত হয়৷ এরা সকলেই প্রাপ্ত বয়স্ক ভোটারদের দ্বারা সরাসরি নির্বাচিত হন৷ সিটি কর্পোরেশনগুলোর কার্যকাল পাঁচ বছর, তবে এই কার্যকাল শেষ হবার পরেও পরবর্তী পাঁচ বছরের কার্যকালের কর্পোরেশন গঠিত না হওয়া না পর্যন্ত চলতি বা বর্তমান কর্পোরেশন দায়িত্ব পালন করে যাবে৷ মেয়র, কমিশনার ও তাদের পরিবারের সকল স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি সম্পর্কে একটি ঘোষণা তারা লিখিতভাবে সরকারের নিকট পেশ করবেন৷

 
মেয়র ও কমিশনার পদে নির্বাচন করার যোগ্যতা:
সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও কমিশনার পদে নির্বাচনে মনোনয়ন লাভ ও নির্বাচিত হওয়ার জন্যে প্রার্থীর যেসব যোগ্যতা নির্ধারন করা হয়েছে তা এইরূপ: তাকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে, পঁচিশ বছর বয়সী হতে হবে ও কর্পোরেশনের যে কোনো ওয়ার্ডের নির্বাচক তালিকায় তার নাম থাকতে হবে৷

 
মেয়র ও কমিশনারদের আপসারণ:
সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও কমিশনারগণ নির্দিষ্ট কারণে অপসারণযোগ্য৷ কারণগুলো হলো: পরপর তিনটি সভায় অনুপস্থিত থাকা, কর্পোরেশন ও রাষ্ট্রের জন্যে ক্ষতিকর কার্যকলাপে জড়িত থাকা, দুর্নীতি ও অসদাচারণজনিত অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হওয়া, তার কৃত্য বা কর্তব্যকর্ম পালনে অস্বীকার করা বা অসমর্থ হওয়া, অসদাচারণ বা ক্ষমতার অপব্যবহারের জন্যে দোষী সাব্যস্ত হওয়া এবং কর্পোরেশনের অর্থ বা সম্পত্তির ক্ষতি বা অপপ্রয়োগ করা৷

 
কর্পোরেশনের রেকর্ডপত্র দেখার অধিকার:
নিয়মাবলী সাপেক্ষে মেয়র ও কমিশনারদের কর্পোরেশনের সকল রেকর্ডপত্র দেখার অধিকার রয়েছে৷
 

সিটি কর্পোরেশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারী:
সিটি কর্পোরেশনের একজন মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা থাকবেন যিনি সরকার কর্তৃক নিযুক্ত হবেন৷ তিনি হলেন কর্পোরেশনের প্রধান কর্মকর্তা এবং অন্যান্য কর্মকর্তা এবং কর্মচারীরা তার অধস্তন থাকবেন৷ কর্পোরেশনের মেয়র তার নির্বাহী ক্ষমতার মধ্যে নির্বাহী কর্মকর্তাকে প্রয়োগ করতে দিবেন তিনি একমাত্র সেইগুলোই প্রয়োগ করবেন এবং তিনি মেয়রের নিকট দায়ী থাকবেন৷ কোনো ঘটনা বা দুর্ঘটনার কারণে কর্পোরেশনের সম্পত্তির ব্যাপক ক্ষতি কিংবা মানবজীবনের জন্যে বিপদ ঘটার সম্ভাবনা থাকলে মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তার যেকোনো ধরনের আশু ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতা রয়েছে ৷

 
সিটি কর্পোরেশনের নির্বাহী ক্ষমতা ও কার্যাবলী:
কর্পোরেশনের কর্তব্যসমুহ যথাযথভাবে সম্পন্ন করার জন্যে যা যা করার দরকার তা সবই মেয়র নিজে কিংবা কর্পোরেশনের কর্মকর্তা - কর্মচারীদের মাধ্যমে করবেন ৷ সমগ্র সিটিকে কয়েকটি অঞ্চলে বিভক্ত করে প্রত্যেক আঞ্চলিক কার্যালয় দ্বারা, বিধিমোতাবেক, কর্পোরেশনের কর্তব্যসমূহ পালন করা হবে এবং এ ক্ষেত্রে মেয়রের সম্পুর্ণ তত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা থাকবে৷

কর্পোরেশনের একাধিক স্থায়ী কমিটি গঠন করা যাবে৷ যে সব বিষয় সম্পর্কে স্থায়ী কমিটি গঠন করা যাবে সেগুলো হলো: অর্থ ও সংস্থাপন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা, নর্দমা ও পয়নিস্কাশন ব্যবস্থা, শহর পরিকল্পণা, শহর উন্নয়ন, হিসাব নিরীক্ষণ, হিসাব বিবরণী, পূর্তকাজ, ইমারত, পানি, বিদ্যুত, সমাজকল্যান, সমাজকেন্দ্র ও অন্যান্য৷ এই কমিটিগুলো কিভাবে গঠিত হবে, কি কি কাজ করবে তা কর্পোরেশনের বিধিমালা দ্বারা নির্ধারণ করা হয়৷
 

সিটি কর্পোরেশনের তহবিল ও বাজেট:
সিটি কর্পোরেশনের একটি তহবিল থাকবে যার মধ্যে জমা হবে কর্পোরেশনের সকল প্রকার আয়৷ এই তহবিলের অর্থ বিভিন্ন নির্দিষ্ট খাতে ব্যয় করা হবে৷ সিটি কর্পোরেশনের প্রতি বছর একটি বাজেট থাকবে৷ সেখানে আয় ব্যয়, প্রাপ্তি বরাদ্দ ইত্যাদিও প্রাক্কলিত বিররণ থাকবে৷ কর্পোরেশনের বাজেট অনুযায়ী এই আয় ব্যয়ের যথাযথ হিসাব বিবরণী সংরক্ষণ করা হয়৷ এই হিসাব বিবরনী আবার মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক কর্তৃক নিরীক্ষিত হয়৷
 

কর্পোরেশনের করারোপণ:
সিটি কর্পোরেশন একটি নির্দিষ্ট আদর্শ কর তফসিল অনুসারে কর, অভিকর, পারানি ও মাশুল নির্ধারিত পদ্ধতিতে নিরূপণ, আরোপ, ও আদায় করতে পারে৷ এই নিরূপণ ও আদায়ের বিরুদ্ধে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি আপত্তি পেশ করতে পারেন৷

 
সিটি কর্পোরেশনের কার্যাবলী 
১. নগরবাসীর জনস্বাস্থ্য সুরক্ষা:
সিটি কর্পোরেশন এলাকার জনগণের স্বাস্থ্য-ব্যবস্থা স্থাপন, রক্ষণাবেক্ষণ ও উন্নয়ন করা কর্পোরেশন কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব৷ এতদুদ্দেশ্যে কর্পোরেশন তার এলাকার অস্বাস্থ্যকর ইমারতসমুহ ও ময়লা আবর্জনা অপসারণ এবং পায়খানা ও প্রসাবখানা স্থাপন করবে, জন্ম - মৃত্যু, বিবাহ রেজিষ্ট্রি করবে, সংক্রামক ব্যাধি প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণ করবে, সংক্রামক ব্যাধিতে আক্রান্তদের চিকিত্‍সার ব্যবস্থা করবে, স্বাস্থ্যকন্দ্র, মাতৃসদন, হাসপাতাল, ডিসপেনসারী স্থাপন ও রক্ষণাবেক্ষণ করবে, এক কথায় নগরবাসীর সার্বিক জনস্বাস্থ্যের উন্নয়ন ও চিকিত্‍সা ব্যবস্থা করবে৷

২. নগরবাসীর পানি সরবরাহ ও পানি নিষ্কাশন:
সিটি কর্পোরেশন নগরবাসীর জন্যে পর্যাপ্ত পরিমানে বিশুদ্ধ খাবার পানি সরবরাহ করবে এবং এর জন্যে অর্থ আদায় করবে বা করতে পারে৷ নগরবাসীর ময়লা পানির নিষ্কাশনের জন্যে কর্পোরেশন পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করবে, যেমন নর্দমা নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ করবে, স্নান ও ধৌত করার স্থান নির্দিষ্ট করে দিবে, ধোপী ঘাটের ব্যবস্থা করবে, সরকারি জলাধার ঘোষণা করবে, জলাধারে খেয়া পারাপারের জন্যে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে, জলাধারকে সরকারি মত্‍সক্ষেত্র বলে ঘোষণা দিতে পারে এবং আরো অন্যন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে৷

৩. খাদ্য ও পানীয় দ্রব্যাদি:
কর্পোরেশন থেকে লাইসেন্স নিয়ে যে কেউ যে কোনো নির্দিষ্ট খাদ্য বা পানীয় দ্রব্যাদি প্রস্তুতি ও বিক্রয় করতে পারে৷ এ সব দ্রব্যাদির ব্যবসাকেন্দ্র হিসেবে কর্পোরেশনের বাজার প্রতিষ্ঠা ও রক্ষণাবেক্ষণ করতে পারে এবং বেসরকারি বাজার প্রতিষ্ঠা ও রক্ষণাবেক্ষনের জন্যে লাইসেন্স দিতে পারে৷ জনস্বাস্থ্যের দিকে লক্ষ্য রেখে নির্দিষ্ট স্থানে কসাইখানার ব্যবস্থা করবে৷

৪. পশুপালন ও পশু প্রদর্শনী:
সিটি কর্পোরেশন পশুপালনের জন্যে পশু হাসপাতাল ও ডিসপেনসারী প্রতিষ্ঠা ও রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবস্থা করবে, বেওয়ারিশ পশুকে আটক করা ও খোয়াড়ে আবদ্ধ রাখার ব্যবস্থা করবে, পশুশালা ও বিভিন্ন খামার স্থাপন ও রক্ষণবেক্ষণ করবে, জনসাধারণের জন্যে বিপদজনক পশুকে আটক ও ধ্বংস করার ব্যবস্থা করবে৷ গবাদি পশু প্রদর্শনী ও খেলা অনুষ্ঠানের জন্যে ব্যবস্থা গ্রহণ করবে৷ চিড়িয়াখানা স্থাপন ও রক্ষণাবেক্ষণ করবে, পশুর মৃতদেহ অপসারণ করবে৷

৫. কর্পোরেশন এলাকায় শহর পরিকল্পনা:
কর্পোরেশন নগরীতে ইমারত নির্মান, পূনর্নির্মান, জমির উন্নয়ন, এলাকার উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ, জরিপ অনুষ্ঠান ইত্যাদি জনকল্যাণমূলক কাজের বিধান সম্বলিত একটি মহাপরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করার জন্যে যা যা করা প্রয়োজন তা সবই করবে৷

৬. নগরীতে ইমারত নিয়ন্ত্রণ:
কর্পোরেশন এলাকার মধ্যে কোনো ইমারত বাসিন্দাদের জন্যে বিপদজনক বলে প্রতীয়মান হলে তা অপসারণের জন্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে৷

৭. কর্পোরেশন এলাকার রাস্তাঘাট:
সিটি কর্পোরেশন নগরীর অধিবাসীদের জন্যে প্রয়োজনীয় রাস্তাঘাট নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ করব্, রাস্তায় যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করবে, এবং কর্পোরেশনের রাস্তা, নর্দমা, জমি, বাড়ি, গলি বা পার্কের উপর অবৈধভাবে স্থাবর অস্থাবর সীমানা লঙ্ঘনমূলক পদক্ষেপ বা ব্যবস্থা অপসারণ করবে৷

৮. জননিরাপত্তা বিধান:
কর্পোরেশন নগরীতে অগ্নিনিরোধ ও অগ্নিনির্বাপনের জন্যে দমকল বাহিনী গঠন করতে পারে, বেসামরিক প্রতিরক্ষামূলক কর্তব্যকর্ম সমপন্ন করবে, বন্যা প্রতিরোধ করবে, দুর্ভিক্ষ কবলিত এলাকায় ত্রাণের ব্যবস্থা করবে, বিপদজনক ও ক্ষতিকর বস্তুর ব্যবস্থা বাণিজ্য নিষিদ্ধ করবে, গোরস্থান ও শ্মশান স্থাপন ও রক্ষণাবেক্ষণ করবে৷

৯. নগরীতে গাছ, পার্ক, উদ্যান ও বন সংক্রান্ত ব্যবস্থা:
কর্পোরেশন নগরীতে বৃক্ষরোপন ও বৃক্ষ সংরক্ষণ করবে, উদ্যান নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ করবে, খোলা জায়গার ব্যবস্থা করবে, বন সৃষ্টির জন্যে ও উন্নয়নের জন্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাগ্রহণ করবে৷ পুকুর খনন ও পূনঃখননের ব্যবস্থা নিবে৷

১০. নগরীর শিক্ষা ব্যবস্থা:
কর্পোরেশন নগরীতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রক্ষণাবেক্ষণ ও পরিচালন করবে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মান সম্মত শিক্ষার ব্যবস্থা করবে, বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে অর্থ সাহায্য প্রদান করবে, বাধ্যতামূলক শিক্ষা প্রবর্তন করবে৷

১১. নগরীতে সাংস্কৃতিক ব্যবস্থা:
কর্পোরেশন নগরীতে সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের জন্যে তথ্য কেন্দ্র স্থাপন করবে, রেডিও সেটের ব্যবস্থা করবে ও রক্ষণাবেক্ষণ করবে, যাদুঘর ও আর্ট গ্যালারি স্থাপন ও তাতে প্রদর্শনীর ব্যবস্থা করবে, পাবলিক হল ও সমাজকেন্দ্র স্থাপন ও রক্ষণাবেক্ষণ করবে, জাতীয় দিবসগুলোর উদযাপনের ব্যবস্থা করবে, খেলাধুলায় উত্‍সাহ যোগাবে, পাঠাগারসমূহ প্রতিষ্ঠা করবে, মেলা ও প্রদর্শনীর আয়োজন করবে৷

১২. কর্পোরেশনের জনকল্যানমূলক কাজ:
সিটি কর্পোরেশন দুঃস্থদের জন্যে জনকল্যাণ কেন্দ্র, আশ্রয় কেন্দ্র, এতিমখানা ইত্যাদি স্থাপন করবে, মৃত নিঃস্ব ব্যক্তিদের মৃতদেহ দাফন বা দাহের ব্যবস্থা করবে৷ ভিক্ষাবৃত্তি, পতিতাবৃত্তি, জুয়া ইত্যাদি প্রতিরোধের ব্যবস্থা করবে৷

১৩. কর্পোরেশনের উন্নয়নমুলক কাজ:
সিটি কর্পোরেশন নগরীর উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করবে, সমাজ উন্নয়ন পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করবে, ব্যবসা ও বাণিজ্যে উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করবে৷
 

 
সিটি কর্পোরেশন সংক্রান্ত আইন সমূহ:The Dhaka City Corporation Ordinance, 1983
The Chittagong City Corporation Ordinance, 1982
The Khulna City Corporation Ordinance, 1984 

রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন আইন, ১৯৮৭
সিলেট সিটি কর্পোরেশন আইন, ২০০১
বরিশাল সিটি কর্পোরেশন আইন, ২০০১ 

সিটি কর্পোরেশনসমূহের নির্বাচন ও করারোপণ ব্যতীত অন্যন্য বিষয় সংক্রান্ত অধঃস্থিত আইনসমুহ:

সীমানা পরিবর্তন সংক্রান্ত:
১. ঢাকা সিটি সীমানা পরিবর্তন বিধিমালা, ১৯৯৭
২. চট্টগ্রাম সিটি সীমানা পরিবর্তন বিধিমালা, ১৯৯৭
৩. খুলনা সিটি সীমানা পরিবর্তন বিধিমালা, ১৯৯৭
৪. রাজশাহী সিটি সীমানা পরিবর্তন বিধিমালা, ১৯৯৭

কর্পোরেশনকে জোনে বিভক্তকরণ সংক্রান্ত:
১. ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে ১০টি জোনে বিভক্তকরণ

মেয়র-কমিশনারদের পদত্যাগ ও অপসারণ সংক্রান্ত:
১. ঢাকা (সিটি) কর্পোরেশন মেয়র, ডেপুটি মেয়র এবং কমিশনার (পদত্যাগ ও অপসারণ) বিধিমালা, ১৯৯০
২. চট্টগ্রাম (সিটি) কর্পোরেশন মেয়র, ডেপুটি মেয়র এবং কমিশনার (পদত্যাগ ও অপসারণ) বিধিমালা, ১৯৯০
৩. খুলনা (সিটি) কর্পোরেশন মেয়র, ডেপুটি মেয়র এবং কমিশনার (পদত্যাগ ও অপসারণ) বিধিমালা, ১৯৯০
৪. রাজশাহী (সিটি) কর্পোরেশন মেয়র, ডেপুটি মেয়র এবং কমিশনার (পদত্যাগ ও অপসারণ) বিধিমালা, ১৯৯০

সিটি কর্পোরেশনের চাকরি সংক্রান্ত:
১. পৌর কর্পোরেশন কর্মচারী (ভবিষ্য তহবিল এবং আনুতোষিক) বিধিমালা, ১৯৮৮
২. নিবন্ধন পরিদপ্তর (স্থাবর সম্পত্তি হস্তান্তর কর আদায়কারী কর্মচারীদেও ভবিষ্য তহবিল ও আনুতোষিক) বিধিমালা, ১৯৯২
৩. রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন (কর্মকর্তা ও কর্মচারী) চাকুরি বিধিমালা, ১৯৯৮
৪.
 The Local Councils Service Rules, 1968 
৫. 
The Local Council Servants (Efficiency and Discipline) Rules, 1968 
৬.
 The Local Council Servants (Leave) Rules, 1968
৭.
 The Municipal Committees Servants (Conduct) Rules, 1969
৮. 
The Local Council Servants (Recreation Allowance) Rules, 1965 
৯. 
The Municipal Committees (Traveling Allowance) Rules, 1966 
১০. 
The Local Councils and Municipal Committees Servants (Retirement) Rules, 1968

সিটি কর্পোরেশনের সাথে চুক্তি সম্পাদন সংক্রান্ত:
১. 
The Conciliation of Disputes (Municipal Areas) Ordinance, 1979
২. 
The Conciliation of Disputes (Municipal Areas) Rules, 1980
৩. খুলনা সিটি কর্পোরেশন (চুক্তি) বিধিমালা, ১৯৮৭

সিটি কর্পোরেশন এলাকায় বিরোধ মীমাংসা সংক্রান্ত:

১. 
The Conciliation of Disputes (Municipal Areas) Ordinance, 1979
২. 
The Conciliation of Disputes (Municipal Areas) Rules, 1980 

সিটি কর্পোরেশনের কার্য, সম্পত্তি, বাজেট ও তহবিল সংক্রান্ত:

১. 
The Municipal Committee Business Rules, 1963 
২. 
The Municipal Committee (Property) Rules, 1960
৩. 
The Government and Local Authority Lands and Buildings (Recovery of Possession) Ordinance, 1970
৪. 
The Dhaka Municipal Corporation (Preparation and sanction of Budget) Rules, 1974 
৫. 
The Municipal Fund (Custody and Investment) Rules, 1960
৬. 
The Local Authorities Loans Act, 1914
৭. 
The Local Authorities Loans Rules, 1915

সিটি কর্পোরেশনের শহর পরিকল্পনা, উন্নয়ন পরিকল্পনা, পরিদর্শন এবং বিপদজনক ও অশোভন বানিজ্য ও পণ্য সংক্রান্ত:
১. 
The Municipal Committee (Town Planning) Rules, 1968
২. 
The Local Councils (Development Plans) Rules, 1960
৩. 
The Municipal Committees (Inspenction) Rules, 1962
৪. 
The Municipal Committees (Specification of Dangerous and Offensive Trades and Articles) Rules, 1963

বিবিধ আইনমালা:
১. ঢাকা সিটি কর্পোরেশন পাবলিক মার্কেট উপ-আইনমালা, ২০০৩
২. গণখাতে বেসামরিক ক্রয় ও সংগ্রহ পদ্ধতি সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন
৩. 
The Public Procurement Regulations, 2003

No comments:

Post a Comment